দলবদল অব‍্যাহত বাঁকুড়ায় , গেরুয়া শিবির থেকে জোড়াফুলে যোগ

8th July 2020 8:21 pm বাঁকুড়া
দলবদল অব‍্যাহত বাঁকুড়ায় , গেরুয়া শিবির থেকে জোড়াফুলে যোগ


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  সোনামুখীতে রাজনৈতিক রঙ বদল লাগাতার জারি | ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের ভরাডুবির পর সোনামুখী তৃণমূল কংগ্রেস কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়েছিলেন যে কারণে একের পর এক সভা মঞ্চ থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে তাদের কর্মী-সমর্থকরা তৃণমূল কংগ্রেস যোগদান করতে শুরু করেছেন এদিন সোনামুখী থানার কাশিপুর গ্রামে কেন্দ্র সরকারের অনিয়মিত পেট্রোল-ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে একটি পথসভা আয়োজন করে সোনামুখী ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি ইউসুফ মন্ডল |

এই মঞ্চ থেকে ৬০ জন বিজেপি কর্মী তৃণমূলে যোগদান করলেন সোনামুখী ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি ইউসুফ মন্ডল এর হাত ধরে , তার সাথে এদিন বিক্ষোভ পথসভা উপস্থিত ছিলেন এলাকার কয়েক হাজার তৃণমূল কর্মী সমর্থন , হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার পেট্রোল ডিজেল গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির কারণে ধিক্কার ও প্রতিবাদ জানায়

বিজেপি থেকে আগত রঞ্জিত কুমার সরদার জানান বিজেপি সরকার আমাদের প্রলোভন দিয়েছিলেন কিন্তু বিজেপি তে থাকার কোন সুযোগ সুবিধা নেই তৃণমূল সরকার মানুষের কথা ভাবে তাই আমি বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে এসেছি |

সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সোনামুখী ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি ইউসুফ মন্ডল জানান বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে মানুষের মধ্যে জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে ।  মানুষ যে ভুল করেছিল তা মানুষ বুঝতে পেরেছে । তাই মানুষ সিপিএম বিজেপি ছেড়ে দলে দলে মানুষ তৃণমূলে যোগদান করছে ।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।