বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে দলবদল অব‍্যাহত বাঁকুড়ায়

3rd July 2020 10:45 am বাঁকুড়া
বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে দলবদল অব‍্যাহত বাঁকুড়ায়


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  জেলায় ফের আরো একবার শাসকদলের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী দল বিজেপির শাখা সংগঠন ভারতীয় জনতা মজদুর ট্রেড ইউনিয়ন নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করলেন |

ভারত-চীন সীমান্তে বীর জওয়ানদের আত্ম বলিদান এর শ্রদ্ধা জানানোর জন্য এদিন বাঁকুড়া জেলার কোতুলপুর বিধানসভার শ্রীহর গ্রামে ভারতীয় জনতা মজদুর ট্রেড ইউনিয়ন এর পক্ষ থেকে একটি স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয় আজকের রক্তদান শিবিরে ৫০ জন রক্তদাতা রক্তদান করেন । রক্তদানের পর প্রত্যেক রক্তদাতাদের একটি করে গাছের চারা দেওয়া হয় পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য |
আজকের রক্তদান সভা মঞ্চ থেকে এলাকার চারটি কোল্ড স্টোর ও একটি মাদার ডেয়ারি থেকে ৬৫ জন শ্রমিক ভারতীয় জনতা মজদুর ট্রেড ইউনিয়নে যোগদান করলেন বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি গৌতম দাস এর হাত ধরে এরি সাথে সাথে ভারতীয় জনতা মজদুর ট্রেড ইউনিয়ন বাঁকুড়া জেলায় তাদের শক্তি আরো বৃদ্ধি করে নিল |

ভারতীয় জনতা মজদুর ট্রেড ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি গৌতম দাস জানান ইতিমধ্যেই আমরা বাঁকুড়া জেলায় ১৭০০০ একটিভ কর্মী নিয়োগ করতে পেরেছি আগামী দিনে সংখ্যাটা আরও বাড়বে এবং তারি সাথে সাথে তৃণমূল দল থেকে আমরা নির্মূল করে দেবো | তিনি রক্তদান শিবির নিয়ে বলেন ভারত-চীন সীমান্তে কয়েকদিন আগে আমাদের যে বীর জওয়ানরা আত্ম বলিদান দিয়েছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই আমাদের সীমান্তে যত ফোটা রক্ত ঝরবে তার দশ হাজার গুণ রক্ত আমরা সঞ্চয় করে রাখবো কিন্তু চিন কে এক ইঞ্চিও মাটি আমরা ছারবো না |





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।